ব্যাংক লোন এখন আপনার হাতের মুঠোয়! কারণ, সিটি ব্যাংক নিয়ে এলো বিকাশ গ্রাহকদের জন্য কোনো কাগজপত্র ছাড়া মুহূর্তেই লোন নেওয়ার সুবিধা।

কেন বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে সিটি ব্যাংক থেকে লোন নেবেন?

• আবেদন করার সাথে সাথেই লোন পাবেন
• ৩ মাস ও ১ মাস মেয়াদী লোন
• কোনো ব্যাংক একাউন্ট বা জামানত লাগবে না
• কোনো কাগজ-পত্র লাগবে না
• একাউন্ট ব্যালেন্স থেকেই অটো-কিস্তি পরিশোধের সুবিধা
• লোনের উপর ব্যাংক প্রসেসিং ফি ০.৫৭৫% (০.৫% + ভ্যাট)

লোন সুবিধার বিস্তারিত:
এই লোন সুবিধার আওতায় একজন গ্রাহক বিকাশ অ্যাপ দিয়ে সিটি ব্যাংক থেকে ৫০০ টাকা থেকে ৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত লোন গ্রহণ করতে পারবেন। গ্রাহকের বিকাশ একাউন্টে এই লোনের টাকা জমা হবে এবং বিকাশ একাউন্ট থেকে গ্রাহক এই লোনের টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। একজন গ্রাহক লোন অ্যামাউন্টের লিমিটের মধ্যে একাধিক লোন নিতে পারবেন। গ্রাহকভেদে ইন্টারেস্টের হার ভিন্ন হতে পারে। 

লোন পরিশোধের নিয়মাবলি:
লোন অ্যাপ্লাই করার সময় ও লোন পাওয়ার পর ড্যাশবোর্ড-এ গ্রাহক লোন কিস্তির পরিমাণ ও পরিশোধের তারিখ দেখতে পাবেন  
গ্রাহক চাইলে লোন পরিশোধের নির্দিষ্ট তারিখে গ্রাহকের বিকাশ একাউন্ট থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ অটো ডেবিট হিসেবে কেটে নেয়া হবে। অথবা, গ্রাহক চাইলে নির্দিষ্ট দিনের আগে নিজেই লোনের অর্থ পরিশোধ করতে পারেন, যার ফলে ইন্টারেস্টের খরচ কমে আসার সুবিধা পেতে পারেন।
নির্দিষ্ট তারিখে গ্রাহকের বিকাশ একাউন্টে যথাযথ পরিমাণ অর্থ না থাকলে এবং নির্দিষ্ট দিনের আগেই লোনের অর্থ গ্রাহক কর্তৃক পরিশোধ না করা হলে, সেক্ষেত্রে বিলম্ব ফি প্রযোজ্য হবে।
বিলম্ব ফি'র হার লোনের পরিমাণের উপর বাৎসরিক ১.৫%। 

কারা এই লোন সুবিধা পাবেন 
ঋণ প্রদানের নীতিমালা অনুযায়ী, সিটি ব্যাংক নির্দিষ্ট বিকাশ গ্রাহকদের এই লোন সুবিধা প্রদান করবে। আপনি বিকাশ গ্রাহক হিসেবে সিটি ব্যাংক থেকে লোন পাবেন কি না, তা জানতে বিকাশ অ্যাপের লোন অপশনে যান। ইন্টারেস্ট রেট, প্রসেসিং ফি, লোন লিমিট, লোন পরিশোধের নিয়মাবলি, লোন পাওয়ার যোগ্যতা, এবং ক্রেডিট পলিসি নির্ধারণের ক্ষমতা বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী সিটি ব্যাংক কর্তৃক সংরক্ষিত।