বিকাশ এর ইতিহাস
২০১১
বিকাশ এর যাত্রা শুরু | রবি নেটওয়ার্কে বিকাশ সেবা চালু

২০১২
২০ লাখ+ নিবন্ধিত গ্রাহক | ব্র্যাক ব্যাংকের সাথে এটিএম ক্যাশ আউট চালু

২০১৩
দেশব্যাপী ৫০,০০০ এজেন্ট পয়েন্ট | ১ কোটি নিবন্ধিত গ্রাহক

২০১৪
দ্যা গ্লোবাল ব্র্যান্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ও ম্যানহাটান অ্যাওয়ার্ড

২০১৫
২ কোটি নিবন্ধিত গ্রাহক | আন্তর্জাতিক এমবিলিয়ন্থ অ্যাওয়ার্ড অর্জন

২০১৬
বিশ্বের ১ নাম্বার মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস | রেমিটেন্স সেবা চালু

২০১৭
ফরচুন-এর শীর্ষ ৫০ 'চেঞ্জ দ্যা ওয়ার্ল্ড' লিস্টে ২৩তম | ৩ কোটি+ গ্রাহক

২০১৮
বিকাশ অ্যাপ উদ্বোধন | এমএফএস ক্যাটাগরিতে সেরা ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড

২০১৯
সবচেয়ে পছন্দের ব্র্যান্ড পুরস্কার | বিকাশ নেক্সট অ্যাপ উদ্বোধন

২০২০
সব ক্যাটাগরিতে সেরা ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড | ১ নং এমএফএস ব্র্যান্ড

২০২১
বাংলাদেশের নাম্বার ১ এমপ্লয়ার অফ চয়েস

‘বিকাশ’ একটি শব্দ যা উন্নয়নের কথা বলে - যার মাধ্যমে ত্বরান্বিত হয়েছে মানুষের সমৃদ্ধি আর সামাজিক প্রবৃদ্ধি। ২০১১ সালে যাত্রা শুরুর সময় থেকেই বিকাশ সব শ্রেণী-পেশার মানুষের দৈনন্দিন লেনদেনে স্বাধীনতা ও সক্ষমতা এনে দিয়ে তাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়েছে। আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে কার্যকর করতে দেশজুড়ে সবার জন্য সহজ, নিরাপদ ও সময় সাশ্রয়ী ডিজিটাল লেনদেন নিশ্চিত করায় এখন টাকা লেনদেনের সমার্থক শব্দ হয়ে গেছে “বিকাশ করা”। নিরবচ্ছিন্ন মোবাইল আর্থিক সেবা প্রদানের পাশাপাশি বিকাশ হয়ে উঠেছে মানুষের স্বপ্ন পূরণের সহযোগী, একইসাথে ডিজিটাল বাংলাদেশ অভিযাত্রার সহযাত্রী।
যাত্রা শুরুর সময় থেকেই বিকাশ-এর ডিএনএ’তে রয়েছে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি। সকল কার্যক্রমে কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করে প্রতিষ্ঠানটি সবসময় প্রযুক্তিভিত্তিক উদ্ভাবন ও গ্রাহকবান্ধব সেবা চালু করা অব্যাহত রেখেছে। দেশজুড়ে প্রায় ৩ লাখ এজেন্ট ও ৩ লাখ মার্চেন্টের একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার পাশাপাশি ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন ধরনের সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের সাথে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে বিকাশ একটি ক্যাশলেস ডিজিটাল আর্থিক ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখছে। ফলে, প্রায় সাড়ে ৬ কোটি গ্রাহকের আস্থা নিয়ে বিকাশ এখন প্রতিদিনের সঙ্গী।
ব্র্যাক ব্যাংক, যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক মানি ইন মোশন এলএলসি, বিশ্ব ব্যাংক গ্রুপের অন্তর্গত ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স কর্পোরেশন, বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন, অ্যান্ট গ্রুপ এবং সফটব্যাংক ভিশন ফান্ড-এর যৌথ মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান বিকাশ, ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ন্ত্রিত পেমেন্ট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল আর্থিক সেবা দিয়ে আসছে।
বিকাশ, এর অগ্রযাত্রায় বিভিন্ন সময়ে দেশে ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন সম্মানজনক স্বীকৃতি পেয়েছে। বিশ্বখ্যাত ফরচুন ম্যাগাজিনের ২০১৭ সালের “চেঞ্জ দ্য ওয়ার্ল্ড” লিস্টে বিশ্বসেরা ৫০টি কোম্পানির মধ্যে ২৩তম স্থান অর্জন করে বিকাশ। আর্থিক অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে টেকসই সামাজিক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখায় এই সম্মান অর্জন করে বিকাশ। বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম পরিচালিত ভোক্তা জরিপে ২০১৯, ২০২০, ২০২১ এবং ২০২২ সালে টানা চতুর্থবারের মতো দেশ সেরা ব্র্যান্ডের পুরস্কার পায় বিকাশ। এছাড়া, নেলসনআইকিউ পরিচালিত ক্যাম্পাস ট্র্যাক সার্ভে বি-স্কুল এ ২০২০, ২০২১ ও ২০২২ সালে টানা তিনবার স্বনামধন্য বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য থেকে সেরা ‘এমপ্লয়ার অব চয়েস’ নির্বাচিত হয়। আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ দেশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ‘ডিএইচএল-দ্য ডেইলি স্টার - বাংলাদেশ বিজনেস অ্যাওয়ার্ড’-এ ২০২১ সালের ‘বেস্ট ফিন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন অব দ্য ইয়ার’ হিসেবেও স্বীকৃতি পায় বিকাশ। ২০২২-এ দেশের মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে প্রথমবার এশিয়ামানি’র “বেস্ট ফর ডিজিটাল সল্যুশন্স ইন বাংলাদেশ” পুরস্কার অর্জন করে বিকাশ।
পার্টনার সমূহ






বিকাশ সম্পর্কে প্রকাশনা
বিকাশ এর সেবা, ইভেন্ট, প্রযুক্তি ও অর্জন সম্পর্কিত মিডিয়া রিলিজ এবং বিশেষ সাক্ষাৎকার, কলাম, ফিচার ও বিকাশ এর অবদান ইত্যাদির উপর মিডিয়া কভারেজ।

বিকাশ-এর কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা
সামাজিকভাবে দায়বদ্ধ মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিকাশ লিমিটেড সিএসআর কার্যক্রম পরিচালনায় নৈতিকভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আর্থিক অন্তর্ভুক্তির চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জনের জন্য বিকাশ লিমিটেড রেগুলেটরি গাইডলাইন অনুযায়ী টেকসই সিএসআর কার্যক্রমে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে।
বিস্তারিত জানুন
কমপ্লায়েন্স
বিকাশ লিমিটেড আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন মাধ্যম অনুসন্ধানের পাশাপাশি গ্রাহকদের সন্তুষ্টি এবং তাদের অর্থের নিরাপত্তা প্রদান নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে উক্ত বিষয়ে রেগুলেটর এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের সাথে একনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
বিস্তারিত জানুন