বিকাশ| কমপ্লায়েন্স | বিকাশ

বিকাশ| কমপ্লায়েন্স

বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় ব্যাংক দ্বারা নির্ধারিত নির্দেশিকা মেনে চলাই কমপ্লায়েন্স। বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) দ্বারা জারি করা সার্কুলার/নির্দেশনা/নীতিপত্র এবং আইন যথাযথ এবং প্রতিটি স্তরে সর্বোচ্চ প্রয়োগের দ্বারা পরিচালনা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য বিকাশ-এ। বিকাশ লিমিটেড আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন উপায় অনুসন্ধানের পাশাপাশি গ্রাহকদের সন্তুষ্টি এবং তাদের অর্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রাসঙ্গিক বিষয়ে নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য বহিরাগত স্টেকহোল্ডারদের সাথে একনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

বিএফআইইউ দ্বারা জারিকৃত সার্কুলার ২০-এর নির্দেশনা অনুযায়ী ২০১৭ সালে বিকাশ লিমিটেড স্বাধীন AML&CFT বিভাগ গঠন করে। এই সার্কুলারটির অনুসরণীয় নীতিমালা হলো তৃণমূল থেকে শুরু করে সকল স্তরে AML&CFT কমপ্লায়েন্সের এক শক্তিশালী সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা করা এবং AML&CFT সক্ষমতা বৃদ্ধি করার মাধ্যমে এক প্রতিছায়া তুলে ধরা যা অভ্যন্তরীণ স্টেকহোল্ডার থেকে শুরু করে বহিরাগত স্টেকহোল্ডারদেরকে একটি আদর্শ কমপ্লায়েন্স স্থাপনার অধীনে নিয়ে আসবে। বিকাশ তার কার্যক্রমে AML&CFT এর পরিচালনায় আন্তর্জাতিক মান অর্জনের জন্য নিরলসভাবে কাজ করছে।

মোবাইল আর্থিক সেবা (এমএফএস) অপব্যবহারের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা (এলইএ)-কে সহজ করার জন্য বিকাশ এক সহযোগী সাপোর্ট সিস্টেমের সাথে কাজ করছে। এমএফএস প্ল্যাটফর্মের অপব্যবহারকারীদের আর্থিক অপরাধ দমন করতে তথ্য সহায়তা, সেইসাথে জালিয়াতি এবং বিরোধ নিষ্পত্তি সতর্কতার সাথে পরিচালনা করা হচ্ছে। এছাড়াও, বিকাশ নিয়মিতভাবে প্রশিক্ষণ এবং ইন্টারঅ্যাকটিভ সেশনের আয়োজন করে যেখানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং বিকাশ-এর বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা যুক্ত থাকে। বিকাশ সর্বোচ্চ স্তরের রেগুলেটরি কমপ্লায়েন্স বৃদ্ধিতে সবসময় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

 

 

 

সার্ভিসেস
হেল্প